গ্রহ রুপে পৃথিবী নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রথম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর| class 9 geography 1st chapter question answer|
- ঘড়ির সময় পরীক্ষা করেন— A. পিথাগোরাস B. এরাটোসথেনিস C. জ্যঁ রিচার D. গ্যালিলিয়ো
Answer : C
- বলয়যুক্ত গ্রহ হল— A. শনি B. পৃথিবী C. বুধ D. শুক্র
Answer : A
- বর্তমানে বামন গ্রহের সংখ্যা— A. 5টি B. 6টি C. 4টি D. 3টি
Answer : A
- পৃথিবীকে অভিগত গোলক বলা যায়, কারণ পৃথিবীর- A. উত্তর গোলার্ধ মেরুর কাছে 15 মি উঁচু B. নিরক্ষীয় অঞ্চলে অধিক জলভাগ C. পৃথিবীর উচ্চতম স্থান মাউন্ট এভারেস্ট D. দুই মেরু চাপা ও নিরক্ষীয় প্রদেশ স্ফীত
Answer : D
- 1797 সালে বিজ্ঞানী হেনরি ক্যাভেনডিস নির্ণয় করেন পৃথিবীর – A. ঘনত্ব B. ওজন C. পরিধি D. ব্যাস
Answer : B
- নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে 111.3 কিলোমিটার অগ্রসর হলে নক্ষত্রের উন্নতিকোণ বৃদ্ধি পায়— A. 1° 30′ B. 2° 30′ C. 1° D. 1° 02′
Answer : C
- কলম্বাস— A. ফ্রান্সের পর্যটক B. জাপানের পর্যটক C. পর্তুগালের পর্যটক D. স্পেনের পর্যটক
Answer : D
- শুক্রের আবর্তনকাল— A. 365 দিন B. 24 ঘণ্টা C. 243 দিন D. 27 দিন
Answer : C
- GPS-এর মোট অংশ – A. 3 টি B. 4 টি C. 6 টি D. 5 টি
Answer : A
- পৃথিবীর কক্ষপথের পরিধি হল— A. 96 কোটি কিমি B. 110 কোটি কিমি C. 14 কোটি 70 লক্ষ কিমি D. 15 কোটি 20 লক্ষ কিমি
Answer : A
- পৃথিবীকে অভিগত গোলক বলা যায়, কারণ পৃথিবীর – A. উত্তর গোলার্ধ মেরুর কাছে 15 মি উঁচু B. নিরক্ষীয় অঞ্চলে অধিক জলভাগ C. পৃথিবীর উচ্চতম স্থান মাউন্ট এভারেস্ট D. দুই মেরু চাপা ও নিরক্ষীয় প্রদেশ স্ফীত
Answer : D
- পৃথিবী গোল প্রথম বলেন— A. প্লেটো B. পিথাগোরাস C. অ্যারিস্টটল D. স্ট্রাবো
Answer : B
- পৃথিবীকেন্দ্রিক মতবাদের পক্ষে ছিলেন— A. কোপারনিকাস B. অ্যারিস্টটল C. ব্রুনো D. ব্রাহে
Answer : B
- চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর পৃথিবীর ছায়াকে যেমন দেখা যায়— A. সরল B. চ্যাপটা C. বৃত্তাকার D. লম্বাকার
Answer : C
- পৃথিবীর কেন্দ্ৰবহির্মুখী শক্তি সর্বাধিক হয়— A. নিরক্ষীয় অঞ্চলে B. ক্রান্তীয় অঞ্চলে C. মেরু অঞ্চলে D. হিমমণ্ডলে
Answer : A
- পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি – A. বৃত্তাকার B. উপবৃত্তাকার C. অভিগত গোলকের ন্যায় D. আয়তাকার
Answer : C
- পথিবীর নিরক্ষীয় ও মেরু ব্যাসের মধ্যে পার্থক্য – A. 40 কিমি B. 42 কিমি C. 43 কিমি D. 45 কিমি
Answer : C
- দুরবীন যন্ত্র আবিষ্কার করেন— A. কেপলার B. গ্যালিলিয়ো গ্যালিলি C. নিউটন D. এডমান্ড হ্যালি
Answer : B
- কেইন দ্বীপের অবস্থান – A. উত্তর আমেরিকায় B. দক্ষিণ আমেরিকায় C. এশিয়ায় D. অষ্ট্রিয়ায়
Answer : B
- বলয়যুক্ত গ্রহ হল— A. শনি B. পৃথিবী C. বুধ D. শুক্র
Answer : A
- পৃথিবী থেকে সূর্যের গড় দূরত্ব হল – A. 14 কোটি কিমি B. 15 কোটি কিমি C. 16 কোটি কিমি D. 12 কোটি কিমি
Answer : B
- পিথাগোরাস ছিলেন— A. গ্রিক দার্শনিক B. রোমান দার্শনিক C. ব্রিটিশ দার্শনিক D. পোর্তুগিজ দার্শনিক
Answer : A
- শুক্রের আবর্তনকাল— A. 365 দিন B. 24 ঘণ্টা C. 243 দিন D. 27 দিন
Answer : C
- ‘পৃথিবী গোল’-এর সপক্ষে প্রথম প্রত্যক্ষ প্রমাণ দেন— A. পিথাগোরাস B. ম্যাজেলান C. কলম্বাস D. অ্যারিস্টটল
Answer : B
- পৃথিবীর প্রকৃত পরিধি হল— A. 40,400 কিমি B. 40,075 কিমি C. 40,500 কিমি D. 40,200 কিমি
Answer : B
- পৃথিবীর চারিদিকে চাদের ঘুরতে সময় লাগে— A. 36 দিন B. 20 দিন C. 27 দিন D. 27 দিন
Answer : D
- বেডফোর্ড খালের পরীক্ষা করেন— A. ওয়ালেস B. টরিসেলি C. ফুকো D. গ্যালিলিয়ো
Answer : A
- পৃথিবী গোল প্রথম বলেন— A. প্লেটো B. পিথাগোরাস C. অ্যারিস্টটল D. স্ট্রাবো
Answer : B
- পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি – A. বৃত্তাকার B. উপবৃত্তাকার C. অভিগত গোলকের ন্যায় D. আয়তাকার
Answer : C
- শুক্রের আবর্তনকাল— A. 365 দিন B. 24 ঘণ্টা C. 243 দিন D. 27 দিন
Answer : C
- পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ বল সবচেয়ে বেশি— A. নিরক্ষীয় প্রদেশে B. সমুদ্র সমতলে C. পর্বতচূড়ায় D. মেরুতে
Answer : D
- একটি বামন গ্রহের উদাহরণ হল— A. প্লুটো B. বুধ C. মঙ্গল D. নেপচুন
Answer : A
- সূর্যরশ্মির পতনকোণের তারতম্যের ভিত্তিতে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করেন— A. স্ট্র্যাবো B. অ্যারিস্টটল C. এরাটোসথেনিস D. প্লেটো
Answer : C
- পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ বল সবচেয়ে বেশি— A. নিরক্ষীয় প্রদেশে B. সমুদ্র সমতলে C. পর্বতচূড়ায় D. মেরুতে
Answer : D
- নীল গ্রহ বলা হয়— A. পৃথিবীকে B. শনিকে C. শুক্রকে D. মঙ্গলকে
Answer : A
- বুধ ও শুক্রের আকৃতি – A. অভিগত গোলক B. নিখুঁত গোলক C. জিওয়েড D. চ্যাপটা
Answer : B
- পৃথিবীকে বলা হয়— A. লাল গ্রহ B. বামন গ্রহ C. নীল গ্রহ D. কোনোটিই নয়
Answer : C
- পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ – A. বুধ B. শুক্র C. মঙ্গল D. বৃহস্পতি
Answer : B
- পৃথিবীর কক্ষপথের পরিধি হল— A. 96 কোটি কিমি B. 110 কোটি কিমি C. 14 কোটি 70 লক্ষ কিমি D. 15 কোটি 20 লক্ষ কিমি
Answer : A
- পৃথিবী গোল তার প্রত্যক্ষ প্রমাণ হল— A. জাহাজের উঁচু মাস্তুলে দাঁড়িয়ে দেখা B. জাহাজে পৃথিবী ভ্রমণ C. মহাকাশ থেকে তোলা আলোকচিত্র D. মাউন্ট এভারেস্ট থেকে পৃথিবীকে দেখা
Answer : C
- পৃথিবীকেন্দ্রিক মতবাদের পক্ষে ছিলেন— A. কোপারনিকাস B. অ্যারিস্টটল C. ব্রুনো D. ব্রাহে
Answer : B
- পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি – A. বৃত্তাকার B. উপবৃত্তাকার C. অভিগত গোলকের ন্যায় D. আয়তাকার
Answer : C
- প্যারিস শহরের অক্ষাংশ – A. 26°32′ উত্তর B. 47° উত্তর C. 49° উত্তর D. 75° 03′ উত্তর
Answer : C
- পৃথিবীর গভীরতম অঞ্চল – A. মারিয়ানা খাত B. সুন্দা খাত C. সেন্ট লুইস খাত D. কুমেরু অঞ্চল
Answer : A
- পৃথিবীকে বলা হয়— A. লাল গ্রহ B. বামন গ্রহ C. নীল গ্রহ D. কোনোটিই নয়
Answer : C
- বর্তমানে সৌরজগতে গ্রহের সংখ্যা – A. 3টি B. 5টি C. 7টি D. 8টি
Answer : D
১. বিকল্পগুলির থেকে সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে
লেখো:[প্রশ্নের মান-১]
১.১ পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি –
(ক) উপবৃত্তাকার
(খ) গোলাকার
(গ) অধিবৃত্তাকার
(ঘ) জিয়ড
উত্তর--(ঘ) জিয়ড
১.২ ১৫১৯ সালে ম্যাগেলানের যাত্রা শুরু হয়-
(ক) ফ্রান্স থেকে
(খ) স্পেন থেকে
(গ) ইতালি থেকে
(ঘ) জার্মানি থেকে
উত্তর-(ক) ফ্রান্স থেকে
১.৩ পৃথিবীর পরিধি প্রথম পরিমাপ করেন—
(ক) টলেমি
(খ) অ্যারিস্টটল
(গ) কোপারনিকাস
(ঘ) এরাটোস্থেনিস
উত্তর-(ঘ) এরাটোস্থেনিস
১.৪ পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস—
(ক) ১২,৭৫৭ কিমি
(খ) ১২,৫১২ কিমি
(গ) ১১,৭৫৭ কিমি
(ঘ) ১২,৭১৪ কিমি
উত্তর-(ক) ১২,৭৫৭ কিমি
১.৫ পৃথিবীর মেরুদেশীয় ব্যাস—
(ক) ১২,৮০০ কিমি
(খ) ১২,৭১৪ কিমি
(গ) ১২,৭৫৭ কিমি
(ঘ) ৬,৪০০ কিমি
উত্তর-(খ) ১২,৭১৪ কিমি
১.৬ এরাটোস্সেনিসের হিসাবে পৃথিবীর পরিধির পরিমাপ ছিল—
(ক) ৪০,০০০ কিমি
(খ) ৪৬,২৫০ কিমি
(গ) ৪০,০০১ কিমি
(ঘ) ৪০,০১৩ কিমি
উত্তর-(খ) ৪৬,২৫০ কিমি
১.৭ সৌরজগতে বামন গ্রহের সংখ্যা—
(ক) ১টি
(খ) ৫টি
(গ) অসংখ্য
(ঘ) ১৩টি
উত্তর-(খ) ৫টি
১.৮ বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গলকে বলা হয় সৌরজগতের-
(খ) অন্তর্ভাগের গ্রহ
(ক) বহির্ভাগের গ্রহ
(গ) বামন গ্রহ
(ঘ) গ্রহাণুপুঞ্জ
উত্তর-(খ) অন্তর্ভাগের গ্রহ
১.৯ ক্ষেত্রমানে সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহটি হল-
(খ) পৃথিবী
(ক) বৃহস্পতি
(গ) শনি
(ঘ) ইউরেনাস
উত্তর-(ক) বৃহস্পতি
(ক) ১২,৮০০ কিমি
(খ) ১২,৭১৪ কিমি
(গ) ১২,৭৫৭ কিমি
(ঘ) ৬,৪০০ কিমি
উত্তর-(খ) ১২,৭১৪ কিমি
১.৬ এরাটোস্সেনিসের হিসাবে পৃথিবীর পরিধির পরিমাপ ছিল—
(ক) ৪০,০০০ কিমি
(খ) ৪৬,২৫০ কিমি
(গ) ৪০,০০১ কিমি
(ঘ) ৪০,০১৩ কিমি
উত্তর-(খ) ৪৬,২৫০ কিমি
১.৭ সৌরজগতে বামন গ্রহের সংখ্যা—
(ক) ১টি
(খ) ৫টি
(গ) অসংখ্য
(ঘ) ১৩টি
উত্তর-(খ) ৫টি
১.৮ বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গলকে বলা হয় সৌরজগতের-
(খ) অন্তর্ভাগের গ্রহ
(ক) বহির্ভাগের গ্রহ
(গ) বামন গ্রহ
(ঘ) গ্রহাণুপুঞ্জ
উত্তর-(খ) অন্তর্ভাগের গ্রহ
১.৯ ক্ষেত্রমানে সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহটি হল-
(খ) পৃথিবী
(ক) বৃহস্পতি
(গ) শনি
(ঘ) ইউরেনাস
উত্তর-(ক) বৃহস্পতি
(১.১০ সূর্য যে ছায়াপথে অবস্থান করছে, তা হল-
(ক) নাসা
(খ) ইসরো
(গ) আকাশগঙ্গা
(ঘ) মার্স অরবিটার মিশন
উত্তর-(গ) আকাশগঙ্গা
১.১১ সৌরজগতে ‘নীল গ্রহ' বলা হয়-
(ক) মঙ্গলগ্রহকে
(খ) পৃথিবী গ্রহকে
(গ) ইউরেনাস গ্রহকে
(ঘ) শুক্র গ্রহকে
উত্তর-(খ) পৃথিবী গ্রহকে
১.১২ পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা প্রায়—
(ক) ১৮° সেন্টিগ্রেড
(খ)১৪° সেন্টিগ্ৰেড
(গ) ১৫° সেন্টিগ্রেড
(ঘ) ২২° সেন্টিগ্রেড
উত্তর-(গ) ১৫° সেন্টিগ্রেড
১.১৩ পৃথিবীর গড় ব্যাস প্রায়—
(ক) ৬,৪০০ কিমি
(খ) ১২,৮০০ কিমি
(গ) ১২,৫০০ কিমি
(ঘ) ১২,৭৫০ কিমি
উত্তর-(ঘ) ১২,৭৫০ কিমি
১.১৪ GPS-এর পুরো নাম-
(ক) গ্লোবাল প্লেসমেন্ট সিস্টেম
(খ) জিওগ্রাফিক্যাল পজিশনিং সিস্টেম
(গ) গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম
(ঘ) জিওগ্রাফিক্যাল প্লেসমেন্ট সিস্টেম
উত্তর-(গ) গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম
(ক) নাসা
(খ) ইসরো
(গ) আকাশগঙ্গা
(ঘ) মার্স অরবিটার মিশন
উত্তর-(গ) আকাশগঙ্গা
১.১১ সৌরজগতে ‘নীল গ্রহ' বলা হয়-
(ক) মঙ্গলগ্রহকে
(খ) পৃথিবী গ্রহকে
(গ) ইউরেনাস গ্রহকে
(ঘ) শুক্র গ্রহকে
উত্তর-(খ) পৃথিবী গ্রহকে
১.১২ পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা প্রায়—
(ক) ১৮° সেন্টিগ্রেড
(খ)১৪° সেন্টিগ্ৰেড
(গ) ১৫° সেন্টিগ্রেড
(ঘ) ২২° সেন্টিগ্রেড
উত্তর-(গ) ১৫° সেন্টিগ্রেড
১.১৩ পৃথিবীর গড় ব্যাস প্রায়—
(ক) ৬,৪০০ কিমি
(খ) ১২,৮০০ কিমি
(গ) ১২,৫০০ কিমি
(ঘ) ১২,৭৫০ কিমি
উত্তর-(ঘ) ১২,৭৫০ কিমি
১.১৪ GPS-এর পুরো নাম-
(ক) গ্লোবাল প্লেসমেন্ট সিস্টেম
(খ) জিওগ্রাফিক্যাল পজিশনিং সিস্টেম
(গ) গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম
(ঘ) জিওগ্রাফিক্যাল প্লেসমেন্ট সিস্টেম
উত্তর-(গ) গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম
১.১৫ পৃথিবীর গড় পরিধি প্রায়
(ক) ১২,৮০০ কিমি
(খ) ৪০,০০০ কিমি
(গ) ৪০,২০০ কিমি
(ঘ) ৬,৪০০ কিমি
উত্তর-(খ) ৪০,০০০ কিমি(প্রায়)
১.১৬ GPS-এর সাহায্যে পরিমাপ করা হয়—
(ক) উচ্চতা, সমুদ্র থেকে দূরত্ব, অক্ষাংশ
(খ) উচ্চতা, উন্নতা, দ্রাঘিমা
(গ) অক্ষাংশ, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দূরত্ব, দ্রাঘিমা
(ঘ) অক্ষাংশ, দ্রাঘিমা, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা
উত্তর-(ঘ) অক্ষাংশ, দ্রাঘিমা, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা।
১.১৭ GPS-এ কার্যকরী উপগ্রহ সংখ্যা-
(ক) ২১টি
(খ) ২৪টি
(গ) ২০টি
(ঘ) ১৮টি
উত্তর -(খ) ২৪টি
বিভাগ-'খ' (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন)
২.১ নিম্নলিখিত বাক্যগুলি শূদ্ধ হলে পাশে 'শু' এবং অশুদ্ধ। [প্রশ্নের মান-১]
হলে পাশে 'অ' লেখো :
২.১.১ চাঁদ পৃথিবীর আলোয় আলোকিত হয়।
উঃ-অশুদ্ধ
২.১.২ পৃথিবীর সর্বত্র একই সাথে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত হয়।
উঃ-অশুদ্ধ
(ক) ১২,৮০০ কিমি
(খ) ৪০,০০০ কিমি
(গ) ৪০,২০০ কিমি
(ঘ) ৬,৪০০ কিমি
উত্তর-(খ) ৪০,০০০ কিমি(প্রায়)
১.১৬ GPS-এর সাহায্যে পরিমাপ করা হয়—
(ক) উচ্চতা, সমুদ্র থেকে দূরত্ব, অক্ষাংশ
(খ) উচ্চতা, উন্নতা, দ্রাঘিমা
(গ) অক্ষাংশ, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দূরত্ব, দ্রাঘিমা
(ঘ) অক্ষাংশ, দ্রাঘিমা, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা
উত্তর-(ঘ) অক্ষাংশ, দ্রাঘিমা, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা।
১.১৭ GPS-এ কার্যকরী উপগ্রহ সংখ্যা-
(ক) ২১টি
(খ) ২৪টি
(গ) ২০টি
(ঘ) ১৮টি
উত্তর -(খ) ২৪টি
বিভাগ-'খ' (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন)
২.১ নিম্নলিখিত বাক্যগুলি শূদ্ধ হলে পাশে 'শু' এবং অশুদ্ধ। [প্রশ্নের মান-১]
হলে পাশে 'অ' লেখো :
২.১.১ চাঁদ পৃথিবীর আলোয় আলোকিত হয়।
উঃ-অশুদ্ধ
২.১.২ পৃথিবীর সর্বত্র একই সাথে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত হয়।
উঃ-অশুদ্ধ
২.১.৩ পৃথিবী একটি বামনগ্রহের উদাহরণ।
উঃ- অশুদ্ধ
২.১.৪ পৃথিবীর মেরুপ্রদেশের অভিকর্ষজ মান বেশি।
উঃ-অশুদ্ধ
২.১.৫ ১৭৮১ সালে হার্সেল ইউরেনাস গ্রহটির অস্তিত্বের প্রমাণ
উঃ-শুদ্ধ
২.২ উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো : [প্রশ্নের মান-১]
২.২.১ ------ও শুরুগ্রহের কোনো উপগ্রহ নেই।
উঃ-বুধ
২.২.২ চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর ------ছায়া পড়ে।
উঃ- পৃথিবী
২.২.৩ পৃথিবীর অনিয়মিত আকৃতির জন্য দায়ী পৃথিবীর--------
উঃ- আবর্তন
২.২.৪ এরাটোখেনিস সূর্যরশ্মির ---------পার্থক্য থেকে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করেছিলেন।
উঃ- পতন কোণের
২.২.৫ পৃথিবীই একমাত্র গ্রহ যাতে-----অস্তিত্ব আছে।
উঃ-প্রাণের
২.৩ একটি বা দুটি শব্দে উত্তর দাও : [প্রশ্নের মান-১]
উঃ- অশুদ্ধ
২.১.৪ পৃথিবীর মেরুপ্রদেশের অভিকর্ষজ মান বেশি।
উঃ-অশুদ্ধ
২.১.৫ ১৭৮১ সালে হার্সেল ইউরেনাস গ্রহটির অস্তিত্বের প্রমাণ
উঃ-শুদ্ধ
২.২ উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো : [প্রশ্নের মান-১]
২.২.১ ------ও শুরুগ্রহের কোনো উপগ্রহ নেই।
উঃ-বুধ
২.২.২ চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর ------ছায়া পড়ে।
উঃ- পৃথিবী
২.২.৩ পৃথিবীর অনিয়মিত আকৃতির জন্য দায়ী পৃথিবীর--------
উঃ- আবর্তন
২.২.৪ এরাটোখেনিস সূর্যরশ্মির ---------পার্থক্য থেকে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করেছিলেন।
উঃ- পতন কোণের
২.২.৫ পৃথিবীই একমাত্র গ্রহ যাতে-----অস্তিত্ব আছে।
উঃ-প্রাণের
২.৩ একটি বা দুটি শব্দে উত্তর দাও : [প্রশ্নের মান-১]
২.৩.১ উপকূলের দিকে এগিয়ে আসা জাহাজের কোন অংশ প্রথম দেখা যায় ?
উঃ-মাস্তূল
২.৩.২ পৃথিবীর প্রকৃত আকার কীরূপ?
উঃ- জিয়ড
২.৩.৩ পৃথিবীর পরিধি পরিমাপে এরাটোথেনিস কোন্ একক ব্যবহার করেন?
উঃ- স্টোড়িয়া
২.৩.৪ অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে বায়ুমণ্ডলের কোন স্তর জীবজগৎকে বাঁচায় ?
উঃ- ওজোন স্তর
২.৩.৫ সঠিক তথ্য আহরণে মহাকাশে কী প্রেরণ করা হয়?
উঃ- কৃত্রিম উপগ্রহ
উঃ-মাস্তূল
২.৩.২ পৃথিবীর প্রকৃত আকার কীরূপ?
উঃ- জিয়ড
২.৩.৩ পৃথিবীর পরিধি পরিমাপে এরাটোথেনিস কোন্ একক ব্যবহার করেন?
উঃ- স্টোড়িয়া
২.৩.৪ অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে বায়ুমণ্ডলের কোন স্তর জীবজগৎকে বাঁচায় ?
উঃ- ওজোন স্তর
২.৩.৫ সঠিক তথ্য আহরণে মহাকাশে কী প্রেরণ করা হয়?
উঃ- কৃত্রিম উপগ্রহ
৩ বিভাগ-‘গ’
৩. সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন :
[প্রশ্নের মান-২]
৩.১ জিয়ড কাকে বলে?
উঃ- গড়সমুদ্র তল বিশিষ্ট, গোলাকার সম অভিকর্ষজ পৃষ্টদেশ বিশিষ্ট পৃথিবিকে জিয়ড বলে।
৩.২ সৌরজগতের অন্তর্ভাগ ও
বহির্ভাগের গ্রহগুলির নাম কী কী?
উঃ- সৌরজগতে অন্তভাগে গ্রহগুলি হইল বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল।
এবং বহিঃ ভাগের গ্রহ গুলি হল বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস নেপচুন
৩.৩ পৃথিবীর নিরক্ষীয় ও
মেরুব্যাসের পার্থক্য কত?
উঃ- পৃথিবীর নিরক্ষীয় ও মেরু ব্যাসের পার্থক্য হইল 43 কিমি।
৩.৪ দিগন্তরেখা কী?
উঃ- কোনো ফাঁকা স্থানে দাঁড়ালে মনে হয় দূরে আকাশ নিচু হয়ে মাটিতে মিশেছে । যে কাল্পনিক রেখায় আকাশ মিশেছে মনে হয় তাকে দিগন্ত রেখা বলে।
৩.৫ পৃথিবীর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন স্থান দুটি কী কী?
উঃ- পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থান হইল হিমালয় পর্বত।
এবং সর্বনিম্ন স্থানটি হল মারিয়ানা খাত।
৩. সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন :
[প্রশ্নের মান-২]
৩.১ জিয়ড কাকে বলে?
উঃ- গড়সমুদ্র তল বিশিষ্ট, গোলাকার সম অভিকর্ষজ পৃষ্টদেশ বিশিষ্ট পৃথিবিকে জিয়ড বলে।
৩.২ সৌরজগতের অন্তর্ভাগ ও
বহির্ভাগের গ্রহগুলির নাম কী কী?
উঃ- সৌরজগতে অন্তভাগে গ্রহগুলি হইল বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল।
এবং বহিঃ ভাগের গ্রহ গুলি হল বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস নেপচুন
৩.৩ পৃথিবীর নিরক্ষীয় ও
মেরুব্যাসের পার্থক্য কত?
উঃ- পৃথিবীর নিরক্ষীয় ও মেরু ব্যাসের পার্থক্য হইল 43 কিমি।
৩.৪ দিগন্তরেখা কী?
উঃ- কোনো ফাঁকা স্থানে দাঁড়ালে মনে হয় দূরে আকাশ নিচু হয়ে মাটিতে মিশেছে । যে কাল্পনিক রেখায় আকাশ মিশেছে মনে হয় তাকে দিগন্ত রেখা বলে।
৩.৫ পৃথিবীর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন স্থান দুটি কী কী?
উঃ- পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থান হইল হিমালয় পর্বত।
এবং সর্বনিম্ন স্থানটি হল মারিয়ানা খাত।
৪ বিভাগ-‘ঘ’
৪. সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন : [প্রশ্নের মান-৩]
৪.১ এরাটোথেনিস কীভাবে পৃথিবীর পরিধি পরিমাপ করেছিলেন?
উঃ-C
খ্রিস্টের জন্মের প্রায় ৩০০ বছর আগে এরাটোথেনিস মিশরের আলেকজান্দ্রিয়া (Alexandria) ও সিয়েন (Syene) শহর দুটির ওপর মধ্যাহ্ন সূর্যরশ্মির পতন কোণের তারতম্য বিচার করে আশ্চর্যজনকভাবে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করেছিলেন। আলেকজান্দ্রিয়া ও সিয়েন শহর দুটি একই দ্রাঘিমীয় অবস্থিত হলেও শহর দুটির অক্ষাংশ এক নয়। সিয়েন ২৩°৩০″ উত্তর অক্ষাংশে অর্থাৎ কর্কটক্রান্তিরেখায় অবস্থিত এবং
আলেকজান্দ্রিয়া আর একটু উত্তরে ৩০°৩০′ উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত।২১ জুন অর্থাৎ কর্কটসংক্রান্তির দিন এরাটোসথেনিস লক্ষ করলেন,মধ্যাহ্নে (বেলা ১২টা) সূর্যরশ্মি সিয়েন শহরের ওপর উল্লম্বভাবে পড়লেও আলেকজান্দ্রিয়া শহরে সূর্যরশ্মির পতনকোণের
পরিমাণ ছিল(৯০°-৭°১২′)= ৮২°৪৮। তিনি হিসাব করলেন যে, যেহেতু পৃথিবী গোলাকার,
তাই এর কেন্দ্রে কোণের পরিমাণ হয় ৩৬০°। সুতরাং ৭°১২′কৌণিক দূরত্ব = গোলাকার পৃথিবীর
ভাগ (৩৬০° = ৭°১২′ = ৫০)। সিয়েন ও আলেকজান্দ্রিয়া শহর দুটির দূরত্ব ৫০০০স্টেডিয়া (১ স্টেডিয়া = ১৮৫ মিটার)। এরাটোস্সেনিসের হিসাব অনুযায়ী পৃথিবীর পরিধি হল ৫০০০
× ৫০ = ২,৫০,০০০ স্টেডিয়া) ৪৬,২৫০ কিলোমিটার।
৪. সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন : [প্রশ্নের মান-৩]
৪.১ এরাটোথেনিস কীভাবে পৃথিবীর পরিধি পরিমাপ করেছিলেন?
উঃ-C
খ্রিস্টের জন্মের প্রায় ৩০০ বছর আগে এরাটোথেনিস মিশরের আলেকজান্দ্রিয়া (Alexandria) ও সিয়েন (Syene) শহর দুটির ওপর মধ্যাহ্ন সূর্যরশ্মির পতন কোণের তারতম্য বিচার করে আশ্চর্যজনকভাবে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করেছিলেন। আলেকজান্দ্রিয়া ও সিয়েন শহর দুটি একই দ্রাঘিমীয় অবস্থিত হলেও শহর দুটির অক্ষাংশ এক নয়। সিয়েন ২৩°৩০″ উত্তর অক্ষাংশে অর্থাৎ কর্কটক্রান্তিরেখায় অবস্থিত এবং
আলেকজান্দ্রিয়া আর একটু উত্তরে ৩০°৩০′ উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত।২১ জুন অর্থাৎ কর্কটসংক্রান্তির দিন এরাটোসথেনিস লক্ষ করলেন,মধ্যাহ্নে (বেলা ১২টা) সূর্যরশ্মি সিয়েন শহরের ওপর উল্লম্বভাবে পড়লেও আলেকজান্দ্রিয়া শহরে সূর্যরশ্মির পতনকোণের
পরিমাণ ছিল(৯০°-৭°১২′)= ৮২°৪৮। তিনি হিসাব করলেন যে, যেহেতু পৃথিবী গোলাকার,
তাই এর কেন্দ্রে কোণের পরিমাণ হয় ৩৬০°। সুতরাং ৭°১২′কৌণিক দূরত্ব = গোলাকার পৃথিবীর
ভাগ (৩৬০° = ৭°১২′ = ৫০)। সিয়েন ও আলেকজান্দ্রিয়া শহর দুটির দূরত্ব ৫০০০স্টেডিয়া (১ স্টেডিয়া = ১৮৫ মিটার)। এরাটোস্সেনিসের হিসাব অনুযায়ী পৃথিবীর পরিধি হল ৫০০০
× ৫০ = ২,৫০,০০০ স্টেডিয়া) ৪৬,২৫০ কিলোমিটার।
৪.২ দিগন্তরেখাকে সবসময় গোলাকার মনে হয় কেন?
উঃ- যেহেতু পৃথিবীর আকার গোল তাই দিগন্ত রেখা কে সবসময় গোলাকার দেখায় বা গোলাকার মনে হয়।
৪.৩ সৌরজগতের অন্তর্ভাগের গ্রহ
এবং বহির্ভাগের গ্রহগুলির পার্থক্য করো।
উঃ-
অন্তর্ভাগের গ্রহ বহির্ভাগের গ্রহ
১) এই গ্রহগুলির সূর্যের ১) এই গ্রহগুলির
কাছে অবস্থান করে। সূর্য থেকে দূরে
অবস্থান করে
২) এই গ্রহ গুলি ২)এই গ্রহ গুলি
আকারে ছোটো। আকারে বডো
৩) উদাহরণ হল ৩) উদাহরণ হল
বুধ শুক্র মঙ্গল পৃথিবী। বৃহস্পতি শনি
ইউরেনাস নেপচুন।
৪) পারস্পরিক দূরত্ব কম। ৪)পারস্পরিক
দূরত্ববেশি
৫) উয়তা বেশি। ৫) উষ্ণতা কম
৬)কক্ষপথের দৈর্ঘ্য কম ৬)কক্ষপথের দৈর্ঘ্য
বেশি
৭)এদের উপগ্রহ সংখ্যা কম ৭) উপগ্রহ সংখ্যা
বেশি
৪.৪ কুলীনও বামন গ্রহের পার্থক্য করো।
উঃ-বামন গ্রহ কুলীন গ্রহ
সংখ্যা-
বামন গ্রহ সংখ্যায় পাঁচটি।- কুলীন গ্রহ
সংখ্যায় আটটি।
অবস্থান -
সেরেস ছাড়া বাকি বামন - কুলীন গ্রহগুলি
গ্রহ সূর্য থেকে দূরে সূর্যের নিকটে
অবস্থিত। অবস্থিত।
ক্ষেত্রমান -
বামন গ্রহগুলি। কুলীন গ্রহগুলি
ক্ষেত্রমানে ছোটো। ক্ষেত্রমানে বড়ো।
উপগ্রহ-
বামন গ্রহগুলির - বুধ, শুক্র ছাড়া অন্য
কোনো উপগ্রহ নেই।। গ্রহগুলির উপগ্রহ
আছে।
উঃ- যেহেতু পৃথিবীর আকার গোল তাই দিগন্ত রেখা কে সবসময় গোলাকার দেখায় বা গোলাকার মনে হয়।
৪.৩ সৌরজগতের অন্তর্ভাগের গ্রহ
এবং বহির্ভাগের গ্রহগুলির পার্থক্য করো।
উঃ-
অন্তর্ভাগের গ্রহ বহির্ভাগের গ্রহ
১) এই গ্রহগুলির সূর্যের ১) এই গ্রহগুলির
কাছে অবস্থান করে। সূর্য থেকে দূরে
অবস্থান করে
২) এই গ্রহ গুলি ২)এই গ্রহ গুলি
আকারে ছোটো। আকারে বডো
৩) উদাহরণ হল ৩) উদাহরণ হল
বুধ শুক্র মঙ্গল পৃথিবী। বৃহস্পতি শনি
ইউরেনাস নেপচুন।
৪) পারস্পরিক দূরত্ব কম। ৪)পারস্পরিক
দূরত্ববেশি
৫) উয়তা বেশি। ৫) উষ্ণতা কম
৬)কক্ষপথের দৈর্ঘ্য কম ৬)কক্ষপথের দৈর্ঘ্য
বেশি
৭)এদের উপগ্রহ সংখ্যা কম ৭) উপগ্রহ সংখ্যা
বেশি
৪.৪ কুলীনও বামন গ্রহের পার্থক্য করো।
উঃ-বামন গ্রহ কুলীন গ্রহ
সংখ্যা-
বামন গ্রহ সংখ্যায় পাঁচটি।- কুলীন গ্রহ
সংখ্যায় আটটি।
অবস্থান -
সেরেস ছাড়া বাকি বামন - কুলীন গ্রহগুলি
গ্রহ সূর্য থেকে দূরে সূর্যের নিকটে
অবস্থিত। অবস্থিত।
ক্ষেত্রমান -
বামন গ্রহগুলি। কুলীন গ্রহগুলি
ক্ষেত্রমানে ছোটো। ক্ষেত্রমানে বড়ো।
উপগ্রহ-
বামন গ্রহগুলির - বুধ, শুক্র ছাড়া অন্য
কোনো উপগ্রহ নেই।। গ্রহগুলির উপগ্রহ
আছে।
অপসারণ-
কক্ষপথের নিকট থেকে মহাজাগতিক বস্তুকণা | কক্ষপথে আসা সমস্ত মহাজাগতিক বস্তুকণাকে অপসারিত করে।
অপসারিত করতে পারে না।
বিচ্যুতি-
নিজ কক্ষপথ থেকে বিচ্যুত হয়।
নিজ কক্ষপথ থেকে বিচ্যুত হয় না।
৪.৫ ‘পৃথিবীর আকৃতি অভিগত গোলকের ন্যায়’— প্রমাণ করো।
উঃ-অভিগত গোলকরূপে পৃথিবী (Earth as an Oblate Spheroid):
পৃথিবীর আকৃতি গোলাকার ঠিকই, তবে এর উত্তর ও দক্ষিণ মেরুপ্রান্ত সামান্য চাপা এবং মধ্যভাগ অর্থাৎ নিরক্ষীয় অঞ্চল সামান্য স্ফীত। পৃথিবীর এরূপ বিশেষ ধরনের আকৃতিকে অভিগত গোলক (Oblate Spheroid)বলা হয়। অভিগত গোলকরূপী পৃথিবীর বৈশিষ্ট্যগুলি হল- নিরক্ষীয়
ও মেরুবাসের ভিন্নতা : ১৭৪৩ সালে ক্লেরাট তাঁর তত্ত্বে এবং ১৭৮৬ সালে স্যার আইজ্যাক নিউটন ব্যাখ্যা করেন পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস (বৃহৎঅক্ষ) ১২,৭৫৭ কিমি ও মেরু ব্যাস (ক্ষুদ্র অক্ষ) প্রায় ১২,৭১৪ কিমি অর্থাৎ পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস মেরু ব্যাস অপেক্ষা ৪৩ কিমি বড়ো ও নিরক্ষীয় ও মেরুপরিধির ভিন্নতা : পৃথিবীর নিরক্ষীয় পরিধি ৪০,০৭৫ কিমি এবং মেরু পরিধি ৪০,০২৪ কিমি। পৃথিবীর নিরক্ষীয় পরিধি মেরু পরিধি অপেক্ষা ৫১ কিমি বড়ো। চ্যাপটা মেরুপ্রদেশ পৃথিবীর আবর্তনের ফলে সৃষ্ট কেন্দ্রবহির্মুখী শক্তির জন্য সংনমন ব চাপন মাত্রা, f(Compression or flattening) বেশি হওয়ায় পৃথিবীর মেরু অঞ্চল চ্যাপটা। ৪ ভিন্ন অভিকর্ষজ টান : পৃথিবীর নিরক্ষীয়
অঞ্চল থেকে মেরুর দিকে কেন্দ্র থেকে ভূপৃষ্ঠের দূরত্ব কমতে থাকে। তাই নিরক্ষরেখা থেকে মেরু পর্যন্ত বিভিন্ন অক্ষরেখায় অভিকর্ষজ টানে পার্থক্য হয়। উভয় মেরুতে অভিকর্ষজ টান নিরক্ষীয় অঞ্চল অপেক্ষা
৫% বেশি। বিভিন্ন অক্ষরেখায় অভিকর্ষজ টানের পার্থক্য অভিগত গোলকরূপী পৃথিবীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ৫ অক্ষরেখার ভিন্ন পরিধি: পৃথিবী অভিগত গোলক হওয়ায় একই মানের অক্ষরেখার পরিধি উত্তর গোলার্ধ অপেক্ষা দক্ষিণ গোলার্ধে সামান্য বেশি।
কক্ষপথের নিকট থেকে মহাজাগতিক বস্তুকণা | কক্ষপথে আসা সমস্ত মহাজাগতিক বস্তুকণাকে অপসারিত করে।
অপসারিত করতে পারে না।
বিচ্যুতি-
নিজ কক্ষপথ থেকে বিচ্যুত হয়।
নিজ কক্ষপথ থেকে বিচ্যুত হয় না।
৪.৫ ‘পৃথিবীর আকৃতি অভিগত গোলকের ন্যায়’— প্রমাণ করো।
উঃ-অভিগত গোলকরূপে পৃথিবী (Earth as an Oblate Spheroid):
পৃথিবীর আকৃতি গোলাকার ঠিকই, তবে এর উত্তর ও দক্ষিণ মেরুপ্রান্ত সামান্য চাপা এবং মধ্যভাগ অর্থাৎ নিরক্ষীয় অঞ্চল সামান্য স্ফীত। পৃথিবীর এরূপ বিশেষ ধরনের আকৃতিকে অভিগত গোলক (Oblate Spheroid)বলা হয়। অভিগত গোলকরূপী পৃথিবীর বৈশিষ্ট্যগুলি হল- নিরক্ষীয়
ও মেরুবাসের ভিন্নতা : ১৭৪৩ সালে ক্লেরাট তাঁর তত্ত্বে এবং ১৭৮৬ সালে স্যার আইজ্যাক নিউটন ব্যাখ্যা করেন পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস (বৃহৎঅক্ষ) ১২,৭৫৭ কিমি ও মেরু ব্যাস (ক্ষুদ্র অক্ষ) প্রায় ১২,৭১৪ কিমি অর্থাৎ পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস মেরু ব্যাস অপেক্ষা ৪৩ কিমি বড়ো ও নিরক্ষীয় ও মেরুপরিধির ভিন্নতা : পৃথিবীর নিরক্ষীয় পরিধি ৪০,০৭৫ কিমি এবং মেরু পরিধি ৪০,০২৪ কিমি। পৃথিবীর নিরক্ষীয় পরিধি মেরু পরিধি অপেক্ষা ৫১ কিমি বড়ো। চ্যাপটা মেরুপ্রদেশ পৃথিবীর আবর্তনের ফলে সৃষ্ট কেন্দ্রবহির্মুখী শক্তির জন্য সংনমন ব চাপন মাত্রা, f(Compression or flattening) বেশি হওয়ায় পৃথিবীর মেরু অঞ্চল চ্যাপটা। ৪ ভিন্ন অভিকর্ষজ টান : পৃথিবীর নিরক্ষীয়
অঞ্চল থেকে মেরুর দিকে কেন্দ্র থেকে ভূপৃষ্ঠের দূরত্ব কমতে থাকে। তাই নিরক্ষরেখা থেকে মেরু পর্যন্ত বিভিন্ন অক্ষরেখায় অভিকর্ষজ টানে পার্থক্য হয়। উভয় মেরুতে অভিকর্ষজ টান নিরক্ষীয় অঞ্চল অপেক্ষা
৫% বেশি। বিভিন্ন অক্ষরেখায় অভিকর্ষজ টানের পার্থক্য অভিগত গোলকরূপী পৃথিবীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ৫ অক্ষরেখার ভিন্ন পরিধি: পৃথিবী অভিগত গোলক হওয়ায় একই মানের অক্ষরেখার পরিধি উত্তর গোলার্ধ অপেক্ষা দক্ষিণ গোলার্ধে সামান্য বেশি।
৪.৬‘পৃথিবীতে প্রাণীর বসবাসের উপযোগী পরিবেশ আছে'— ব্যাখ্যা করো।
উঃ-
৪.৭ GPS-এর উল্লেখযোগ্য তিনটি ব্যবহার লেখো।
« বিভাগ-‘৫’
৫. ব্যাখ্যামূলক উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন : [প্রশ্নের মান-৫]
৫.১ পৃথিবীর গোলাকার আকৃতির স্বপক্ষে প্রমাণগুলি লেখো।
উঃ-
৫.২ বেডফোর্ড লেভেল পরীক্ষা এবং দিগন্তরেখার বিস্তৃতি থেকে পৃথিবীর গোলীয় আকৃতির প্রমাণগুলি লেখো।
উঃ-
৫.৩ এরাটোস্থেনিস কীভাবে পৃথিবীর পরিধি
নির্ণয় করেন— ব্যাখ্যা করো।
উঃ-
খ্রিস্টের জন্মের প্রায় ৩০০ বছর আগে এরাটোথেনিস মিশরের আলেকজান্দ্রিয়া (Alexandria) ও সিয়েন (Syene) শহর দুটির ওপর মধ্যাহ্ন সূর্যরশ্মির পতন কোণের তারতম্য বিচার করে আশ্চর্যজনকভাবে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করেছিলেন। আলেকজান্দ্রিয়া ও সিয়েন শহর দুটি একই দ্রাঘিমীয় অবস্থিত হলেও শহর দুটির অক্ষাংশ এক নয়। সিয়েন ২৩°৩০″ উত্তর অক্ষাংশে অর্থাৎ কর্কটক্রান্তিরেখায় অবস্থিত এবং
আলেকজান্দ্রিয়া আর একটু উত্তরে ৩০°৩০′ উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত।২১ জুন অর্থাৎ কর্কটসংক্রান্তির দিন এরাটোসথেনিস লক্ষ করলেন,মধ্যাহ্নে (বেলা ১২টা) সূর্যরশ্মি সিয়েন শহরের ওপর উল্লম্বভাবে পড়লেও আলেকজান্দ্রিয়া শহরে সূর্যরশ্মির পতনকোণের
পরিমাণ ছিল(৯০°-৭°১২′)= ৮২°৪৮। তিনি হিসাব করলেন যে, যেহেতু পৃথিবী গোলাকার,
তাই এর কেন্দ্রে কোণের পরিমাণ হয় ৩৬০°। সুতরাং ৭°১২′কৌণিক দূরত্ব = গোলাকার পৃথিবীর
ভাগ (৩৬০° = ৭°১২′ = ৫০)। সিয়েন ও আলেকজান্দ্রিয়া শহর দুটির দূরত্ব ৫০০০স্টেডিয়া (১ স্টেডিয়া = ১৮৫ মিটার)। এরাটোস্সেনিসের হিসাব অনুযায়ী পৃথিবীর পরিধি হল ৫০০০
× ৫০ = ২,৫০,০০০ স্টেডিয়া) ৪৬,২৫০ কিলোমিটার।
উঃ-
৪.৭ GPS-এর উল্লেখযোগ্য তিনটি ব্যবহার লেখো।
« বিভাগ-‘৫’
৫. ব্যাখ্যামূলক উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন : [প্রশ্নের মান-৫]
৫.১ পৃথিবীর গোলাকার আকৃতির স্বপক্ষে প্রমাণগুলি লেখো।
উঃ-
৫.২ বেডফোর্ড লেভেল পরীক্ষা এবং দিগন্তরেখার বিস্তৃতি থেকে পৃথিবীর গোলীয় আকৃতির প্রমাণগুলি লেখো।
উঃ-
৫.৩ এরাটোস্থেনিস কীভাবে পৃথিবীর পরিধি
নির্ণয় করেন— ব্যাখ্যা করো।
উঃ-
খ্রিস্টের জন্মের প্রায় ৩০০ বছর আগে এরাটোথেনিস মিশরের আলেকজান্দ্রিয়া (Alexandria) ও সিয়েন (Syene) শহর দুটির ওপর মধ্যাহ্ন সূর্যরশ্মির পতন কোণের তারতম্য বিচার করে আশ্চর্যজনকভাবে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করেছিলেন। আলেকজান্দ্রিয়া ও সিয়েন শহর দুটি একই দ্রাঘিমীয় অবস্থিত হলেও শহর দুটির অক্ষাংশ এক নয়। সিয়েন ২৩°৩০″ উত্তর অক্ষাংশে অর্থাৎ কর্কটক্রান্তিরেখায় অবস্থিত এবং
আলেকজান্দ্রিয়া আর একটু উত্তরে ৩০°৩০′ উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত।২১ জুন অর্থাৎ কর্কটসংক্রান্তির দিন এরাটোসথেনিস লক্ষ করলেন,মধ্যাহ্নে (বেলা ১২টা) সূর্যরশ্মি সিয়েন শহরের ওপর উল্লম্বভাবে পড়লেও আলেকজান্দ্রিয়া শহরে সূর্যরশ্মির পতনকোণের
পরিমাণ ছিল(৯০°-৭°১২′)= ৮২°৪৮। তিনি হিসাব করলেন যে, যেহেতু পৃথিবী গোলাকার,
তাই এর কেন্দ্রে কোণের পরিমাণ হয় ৩৬০°। সুতরাং ৭°১২′কৌণিক দূরত্ব = গোলাকার পৃথিবীর
ভাগ (৩৬০° = ৭°১২′ = ৫০)। সিয়েন ও আলেকজান্দ্রিয়া শহর দুটির দূরত্ব ৫০০০স্টেডিয়া (১ স্টেডিয়া = ১৮৫ মিটার)। এরাটোস্সেনিসের হিসাব অনুযায়ী পৃথিবীর পরিধি হল ৫০০০
× ৫০ = ২,৫০,০০০ স্টেডিয়া) ৪৬,২৫০ কিলোমিটার।
৫.৪ মানুষের আবাসস্থল রূপে পৃথিবীর গুরুত্ব আলোচনা করো।
উঃ-
৫.৫ GPS-এর বিভিন্ন ব্যবহারগুলি উল্লেখ করো।
উঃ-GPS ব্যবহার :নিম্নলিখিত ক্ষেত্রগুলিতে GPS ব্যবহার করা হয়—
১)যান চলাচলে : ট্রেন, বিমান, জাহাজ এমনকী ছোটো যানবাহনগুলিতেও GPS
ব্যবহার করা হয়। GPS-এর সাহায্যে যানটি কোথায় আছে তা সহজেই জানা যায়।।
২)গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর সময় নির্ণয়ে : GPS থাকলে বর্তমানে যানটি কোথায় আছে
তা জানা যায়। যানটির গতিবেগ হিসাব করে গন্তব্যস্থলে অপেক্ষমান ব্যক্তিকে কখন
যানটি পৌঁছোবে তা বলা যায়।
৩) উদ্ধারকার্যে : GPS প্রযুক্তির সাহায্যে দুর্ঘটনাস্থল চিহ্নিত করা যায়। তাই দ্রুততার সাথে উদ্ধারকার্য সম্পন্ন হয় এবং ত্রাণ পৌঁছে দেওয়াসহজ হয়।
৪ )অপরাধ দমনে : GPS-এর সাহায্যে মোবাইল ফোনের অবস্থান
থেকে অপরাধীদের ধরা যায়। অপরাধ দমনে GPS উল্লেখযোগ্য মাধ্যম হিসাবে
ব্যবহৃত হয়।
৫) জরিপ কাজে ও মানচিত্র প্রস্তুতে : বর্তমানে DGPS (Digital GPS সাহায্যে নির্ভুলভাবে জরিপ কাজ করার ফলে যথাযথ মানচিত্র আঁকা যায়।
৬)প্রতিরক্ষায় : দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় GPS-এর ব্যবহার উল্লেখযোগ্য। GPS-
এর মাধ্যমে বৈদেশিক আক্রমণকারীদের সঠিক অবস্থান নির্ণয় সম্ভব হয়। ফলে
প্রতিরক্ষা মজবুত হয়।
উঃ-
৫.৫ GPS-এর বিভিন্ন ব্যবহারগুলি উল্লেখ করো।
উঃ-GPS ব্যবহার :নিম্নলিখিত ক্ষেত্রগুলিতে GPS ব্যবহার করা হয়—
১)যান চলাচলে : ট্রেন, বিমান, জাহাজ এমনকী ছোটো যানবাহনগুলিতেও GPS
ব্যবহার করা হয়। GPS-এর সাহায্যে যানটি কোথায় আছে তা সহজেই জানা যায়।।
২)গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর সময় নির্ণয়ে : GPS থাকলে বর্তমানে যানটি কোথায় আছে
তা জানা যায়। যানটির গতিবেগ হিসাব করে গন্তব্যস্থলে অপেক্ষমান ব্যক্তিকে কখন
যানটি পৌঁছোবে তা বলা যায়।
৩) উদ্ধারকার্যে : GPS প্রযুক্তির সাহায্যে দুর্ঘটনাস্থল চিহ্নিত করা যায়। তাই দ্রুততার সাথে উদ্ধারকার্য সম্পন্ন হয় এবং ত্রাণ পৌঁছে দেওয়াসহজ হয়।
৪ )অপরাধ দমনে : GPS-এর সাহায্যে মোবাইল ফোনের অবস্থান
থেকে অপরাধীদের ধরা যায়। অপরাধ দমনে GPS উল্লেখযোগ্য মাধ্যম হিসাবে
ব্যবহৃত হয়।
৫) জরিপ কাজে ও মানচিত্র প্রস্তুতে : বর্তমানে DGPS (Digital GPS সাহায্যে নির্ভুলভাবে জরিপ কাজ করার ফলে যথাযথ মানচিত্র আঁকা যায়।
৬)প্রতিরক্ষায় : দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় GPS-এর ব্যবহার উল্লেখযোগ্য। GPS-
এর মাধ্যমে বৈদেশিক আক্রমণকারীদের সঠিক অবস্থান নির্ণয় সম্ভব হয়। ফলে
প্রতিরক্ষা মজবুত হয়।
No comments:
Post a Comment